Clever Learner

freelancing how to do freelancing How to do freelancing in 2024

How to do freelancing in 2024 as a Expert

How to do freelancing in 2024 as a Expert

বর্তমানে বেশিরভাগ তরুন তরুনীরা freelancing করতে চায়। কিন্তু তারা সঠিক গাইড লাইন না পাওয়ার কারণে ফ্রীলান্সিং জগতের ঢুকার কিছুদিন পরেই বের হয়ে যান। ফ্রিল্যান্সিং জগৎ যতটা সহজ মনে হয়, তার থেকে অন্তত তিন থেকে চার গুণ কঠিন এবং মানসম্মত কাজ ।

freelancing যাত্রা শুরু করতে, আপনার যা যা প্রয়োজন হবে:

  1. কম্পিউটার: ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ারের জন্য একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তবে সব ধরনের কাজের জন্যই যে ল্যাপটপ বা কম্পিউটার লাগবে তা কিন্তু নয়। যেমন ধরেন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, এসবের জন্য কমপিউটার থাকা বাধ্তামূলক। অন্যদিকে, কনটেন্ট লিখা, সোশাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি। আসলে কম্পিঊটার বা মোবাইল ফোন থাকা বা না থাকার চেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে আপনার ইচ্ছা আছে কি না। কথায় আছে, ইচ্ছা থাকিলে উপায় হয়। যদি ফ্রিল্যান্সিং  দুনিয়ার আসতে চান তবে কঠোর প্রতিজ্ঞা এবং ধৈর্য নিয়ে শুরু করতে হবে।
  1. ইন্টারনেট সংযোগ: একটি স্ট্যাবল ইন্টারনেট কানেকশন থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু freelancing দুনিয়ার পুরোটাই ইন্টারনেটের উপর ভিত্তি করে চলে তাই এই দুনিয়াতে আপনার উপস্থিতি ও নিরবিচ্ছিন্ন থাকা জরুরি এবং তার জন্য দরকার একটি ভালো ইন্টারনেট সংযোগ। মোবাইল ডাটা কিংবা ব্রডব্যান্ড, আপনার ডেইলি ইউজের উপর হিসেব করে যেকোনো একভাবে আপনি ইন্টারনেট কানেকশন নিতে পারেন। আমাদের দেশে লোডশেডিং খুবই সাধারণ ঘটনা তাই সব সময় চেষ্টা করবেন পর্যাপ্ত ব্যাকাপ রাখার। ক্লায়েনটের সাথে মিটিং অথবা অন্য কোনো গুরু্বপূর্ণ কাজে হুট করে ইন্টারনেট চলে যাওয়া খুবই বিরক্তির কারণ হতে পারে। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার প্রথম শর্ত গুলোর মধ্যে একটি ভালো ইন্টারনেট থাকা অত্যাবশ্যকীয়।

ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ, অনলাইন প্ল্যাটফর্ম অ্যাক্সেস এবং ফ্রিল্যান্স জগতের সাথে কানেকটেড থাকতে বাঁধাহীন ইন্টারনেটের বিকল্প নেই।

  1. সফ্টওয়্যার: আপনি কোন ফিল্ডে কাজ করতে ইচ্ছুর তার উপর নির্ভর করে, আপনার নির্দিষ্ট সফ্টওয়্যার বা টুলের প্রয়োজন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, গ্রাফিক ডিজাইনারদের অ্যাডোব ক্রিয়েটিভ স্যুটের প্রয়োজন হতে পারে, কন্টেন্ট রাইটার বা লেখকদের মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড বা গুগল ডক্সের মতো ওয়ার্ড প্রসেসিং সফ্টওয়্যার প্রয়োজন হতে পারে। আপনার কোন সফটওয়্যার লাগবে তা নির্ভর করবে আপনার কোন স্কিল আছে অথবা আপনি কোন স্কিল ডেভেলপ করতে চান। যেই ফিল্ডেই কাজ করেন না কেনো, নির্দিষ্ট স্কিল এবং ভালোভাবে সফটওয়্যার ব্যবহার করতে জানার কোনো বিকল্প নেই। যেমন, আপনি ভিডিও এডিটিং শিখতে চাচ্ছেন কিন্তু Abode Premier Pro/After Effects এই সফটওয়্যার গুলোর উপর আপনার ভালো স্কিল নেই তাহলে আপনি কিভাবে আপনার এডিটিং স্কিল কাজে লাগাবেন? আপনার আইডিয়া এবং সফটওয়্যার স্কিল, এই দুটো মিলিয়ে আপনি আপনার কাজ খুব সুন্দর ভাবে শেষ করতে পারবেন।
  1. পোর্টফোলিও: আপনার দক্ষতা এবং পূর্ববর্তী যেসব কাজ করেছেন সেসব নিয়ে একটি পোর্টফোলিও তৈরি করতে হবে। পোর্টফোলিও আপনার স্কিল এবং অভিজ্ঞতা দেখতে কাজে লাগবে। freelancing এ যত ভালো পোর্টফোলিও হবে, কাজ পাবার সম্ভাবনা তত বাড়বে। একটি সুন্দর পোর্টফোলিও তৈরি করার জন্য আপনি স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর সময় যেসব প্রজেক্ট করবেন সেগুলো এড করতে পারেন এবং কোন কোন বিষয়ে আপনি এক্সপার্ট সেগুলো রাখতে পারেন। আপনি যেসব বিষয়ে অন্যদের থেকে বেশি স্কিলফুল অর্থাৎ যেসব বিষয় আপনাকে অন্যদের আলাদা করে সেসব কিছু বিস্তারিত লিখবেন এবং রিলেটেড প্রজেক্ট গুলো শো করবেন। একটি পারফেক্ট পোর্টফোলিও ফ্রিল্যানসিং জগতে আপনাকে সাফল্য পেতে অনেক সাহায্য করবে।
  1. কমিউনিকেশন: ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ রাখতে এবং ইমেল, মেসেজ এবং কলে দ্রুত সাড়া দিতে স্মার্টফোন বা ল্যাপটপে সার্বক্ষণিক অনলাইন থাকা জরুরি। পার্সোনাল ইম্প্রেশন খুবই দরকারি বিষয়। ক্লায়েন্টের কোনো প্রয়োজনে যদি আপনাকে যোগাযোগ করে পাওয়া না যায় সেটি আপনার ইম্প্রেশনের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। তাই নিজের ওয়ার্কিং টাইমে সবসময় অনলাইনে থাকার চেষ্টা করবেন যাতে কোনো ভাবেই কোনোকিছু মিস না করেন। এই ডেডিকেশন আপনাকে ভালো একজন ফ্রিল্যান্সার হতে সাহায্য করবে এবং ক্লায়েন্টের কাছে আপনার ভালো ইম্প্রেশন ফেলবে।
  1. টাইম ম্যানেজমেন্ট টুলস: ক্যালেন্ডার, টাস্ক ম্যানেজার, বা প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট টুলস ব্যবহার করুন যাতে কোনো ডেডলাইন মিস না করেন। এসব টুল ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি খুব সহজে সব প্রজেক্টের ডিটেইলস খুঁজে পাবেন এবং কাজ গুলো ভালোভাবে সাজিয়ে রাখতে পারবেন। এসব টুল ইউজের মাধ্যমে কতটুকু কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং কতটুকু বাকি আছে সেসব হিসেব করতে পারবেন এবং নিজের প্রোডাক্টিভ সময় বের করে সেগুলো শেষ করতে পারবেন। একজন ফ্রিল্যান্সার  জন্য টাস্ক ম্যানেজ্যান্টের টুল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্কিল ডেভেলপমেন্ট থেকে শুরু করে কাজের অতোধিক প্রেসার পর্যন্ত এইসব টুল গুলো সবকিছু গুছিয়ে দিবে। প্রতিদিনের কাজগুলো যখন শেষ করবেন একটা মানসিক প্রশান্তি আসবে যা আপনাকে মানসিক স্বাস্থ্য এবং ক্যারিয়ার গ্রোথ এর জন্য জরুরি।

How to do freelancing in 2024 as a Expert

freelancing how to do freelancing How to do freelancing in 2024

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন:

freelancing জগতে প্রবেশ করা একই সাথে এক্সাইটমেন্ট এবং কষ্টসাধ্য হতে পারে। একজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার বা সবেমাত্র শুরু করা নতুন ফ্রিল্যান্সার, ফ্রিল্যান্স দুনিয়াতে চলার জন্য একটি সুন্দর পরিকল্পনা এবং সেটির বাস্তবায়ন প্রয়োজন। এই ব্লগে আমরা চেষ্টা করছি এমন একটি প্ল্যান তৈরি করে দেয়ার।

যা যা করনীয়:

  1. আপনার ইউনিক স্কিল খুঁজে বের করুন:  freelancing দুনিয়া অসীম সুযোগ দিয়ে ভরপুর। এটা একদিকে যেমন আশীর্বাদ অন্যদিকে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ক্ষতিকারকও বটে। এই জগতে প্রবেশের প্রথম শর্ত হলো আপনাকে কোনো একটি ফিল্ডে অনেক স্কিল্ফুল হতে হবে। সব ফিল্ডে না ছড়িয়ে যেকোনো একটিতে নিজেকে পাকাপোক্ত করতে হবে। কোন ফিল্ডে আপনি ভালো দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন এবং আপনার ইচ্ছা অথবা চাহিদা যেই ফিল্ডের সাথে বেশি মিলবে তা নিয়ে এগিয়ে চলুন। নিজেকে ইউনিক বানানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই জগতের মূল বিষয়ই এটি। তাই নিজের সেই ইউনিক স্কিল খুঁজে বের করে লেগে থাকুন, সফলতা সন্নিকটে।
  1. নিজের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করুন: একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে আপনি আপনার সম্পর্কে ডিটেইলস লিখবেন এবং আপনার প্রজেক্টগুলো শো করবেন। এই ওয়েবসাইটটি মূলত আপনার পোর্টফলিও হিসেবে কাজ করবে তবে এই রকম ওয়েবসাইট থাকা আপনার পেশাদারিত্বকে জানান দিবে। কাজের প্রতি আপনি কতটুকু ডেডিকেটেড এবং নিজেকে ইউনিক ভেবে প্রদর্শন করতে চেষ্টা করছেন এই দুইবিষয় আপনার ওয়েবসাইটের কাজ। ক্লায়েন্টের কাছে এই ইম্প্রেশন গুলো আপনার freelancing ক্যারিয়ারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
  1. পরিষ্কার লক্ষ্য এবং পরিকল্পনা তৈরি করুন:  freelancing এর আরেকটি গুরত্বপূর্ন বিষয় হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা। কি করতে চান, কিভাবে করতে চান এসব বিষয় নিয়ে ভেবেচিন্তে সামনে এগুতে হবে। যেহেতু এই জগৎ অসীম তাই এইখানে নিজেকে হারিয়ে ফেলার সুযোগও অনেক বেশি। তাই একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে গেলে সফলতার সুযোগ অনেক বেশি। freelancing সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ফ্লেক্সিবিলিটি। আপনি যেখানে সেখানে বসে আপনার কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন কিন্তু একটি পরিকল্পনার অভাবে এই সুবিধাটিও অনেক সময় অসুবিধার কারণ হতে পারে। নিজের ওয়ার্ক লাইফ ব্যালেন্স করতে শিখতে এবং জানতে হবে। কাজের সময় এবং পরিমাণ সবকিছু ঠিক করতে সামনের দিকে যেতে হবে।

    

  1. নিজের মূল্যায়ন: freelancing জগতে অগণিত মানুষের সাথে প্রতিযোগিতা করে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে কাজ নিতে হবে। এই কম্পিটিশনে অনেকই একটি ভুল করে থাকে, নিজেকে সঠিক মূল্যায়ন না করা। যেমন, একটি প্রজেক্টের জন্য আপনি আপনার প্রাইস সেট করবেন কিন্তু এই বিষয়ে কোনরকম গবেষণা না করেই নুন্যতম একটি প্রাইস যদি সেট করেন সেটি একইসাথে আপনার স্কিলের অবমুল্যায়ন এবং বাজে ইম্প্রেশিনের কারণ। মার্কেট প্রাইস নিয়ে সঠিক গবেষণা আপনাকে আপনার প্রাপ্য দাম পেতে সাহায্য করবে। কম প্রাইস সেট করলেই যে আপনি কাজ পাবেন তেমন কিন্তু নয়, প্রজেক্টের চাহিদা অনুযায়ী যেটুকু পে করার কথা তার থেকে কম প্রাইস সেট করলে ক্লায়েন্ট ভাবতে পারে যে আপনি আসলে প্রজেক্টের চাহিদা ঠিকমতো বুঝতে পারেন নি। যা একটি রিজেকশণের কারণ হতে পারে।
  1. ইংরেজির দক্ষতা এবং কমিউনিকেশন:  ইংরেজির উপর দক্ষতা থাকা খুবই জরুরি। ইংরেজি ছাড়া ঠিকমতো কাজ বুঝতে পারা, কথা বলা, কাজের আপডেট নেয়া এবং ফিডব্যাক গুলো বুঝতে পারা এসব প্রায় অসম্ভব। বাজে কমিউনিকেশন আপনার freelancing  ক্যারিয়ারের জন্য ক্ষতিকারক। তাই সঠিক ভাবে ইংরেজি বুঝতে পারা এবং বলতে পারা জরুরি। প্রজেক্ট নেয়া থেকে শুরু করে ডেলিভার করা পর্যন্ত প্রত্যেকটি পদে আপনাকে ইংরেজির দক্ষতা দেখতে হবে। ক্লায়েন্টের চাহিদা, ডেডলাইন, ফিডব্যাক এবং নিজের শিডিউল শেয়ার করার জন্য কমিউনিকেশন এবং তার জন্য ইংরেজি জানার কোনো বিকল্প নেই। তাই freelancing স্কিলের পাশাপাশি নিজের ইংরেজি দক্ষ্তাও বাড়িয়ে নিন।

যা করবেন না:

  1. নিজেকে অবমূল্যায়ন করা: যেমনটা বলেছি, শুধুমাত্র কাজ পাওয়ার জন্য নিজের স্কিলের অবমূল্যায়ন করা নিজের জন্য এবং এই ফিল্ডের বাকিদের জন্য ক্ষতিকারক। তাই প্রথমে সঠিক গবেষণা করুন এবং সেই অনুযায়ী প্রাইস সেট করুন। 
  1. নিজেকে অতিরিক্ত চাপ দেয়া: নিজের সময় এবং সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ নিবেন। অতিরিক্ত কাজের চাপ সবকিছু ভেস্তে দিতে পারে। যা করবেন তা সঠিক ভাবে শেষ করা চেষ্টা করবেন। একসাথে অনেক কাজ করতে গিয়ে কোনোটাই ঠিকমত শেষ করতে নাও পারেন। তাই একটি কাজ ঠিকমত এবং সময়মত সম্পন্ন করা জরুরি
  1. নিজের যত্নে অবহেলা:  freelancing করতে সময় এবং ধৈর্য্য খুবই জরুরি। যেমন সময় দিতে হবে তেমন ধৈর্য্যশীলও হতে হবে। কেউ কেউ এই বিষয়গুলো নিয়ে খুবই চিন্তিত হয়ে পড়ে যা শারীরিক এবং মানসিক দুই স্বাস্থ্যের জন্যই ক্ষতির কারণ। তাই প্রথমত এই বিষয়গুলোতে নজর দিতে হবে। বহু সুযোগ আপনি পাবেন কিন্তু স্বাস্থ্যকে অবহেলা নয়। পর্যাপ্ত খাওয়া দাওয়া এবং ঘুম জরুরি। কাজের জন্য এগুলোকে উপেক্ষা করা অনুচিত।

🤷‍♂️ কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ছাড়াই খুব সহজে মোবাইল দিয়ে  freelancing করতে পারবেন

এমন কিছু কাজ আছে যা আপনি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ছাড়াই খুব সহজে মোবাইল দিয়ে  freelancing করতে পারবেন।

১) কন্টেন্ট রাইটিংঃ কন্টেন্ট রাইটিং মানে হলো আপনি কোনো প্রোডাক্ট বা কোনো সার্ভিস সম্পর্কে লিখবেন। এবং লেখাগুলো এমনভাবে গুছিয়ে লিখতে হবে যাতে কেউ পড়ে খুব সহজে বুঝতে পারে। আপনাকে এমন সব শব্দ ব্যবহার করতে হবে যেগুলো শ্রুতিমধুর। এই কাজটি আপনি মোবাইলের নোটপেডে করতে পারেন। আপনি ভালো লিখতে পারলে কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে freelancing করে মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।  

২) রিলস এডিটিংঃ আজকাল রিলস অনেক জনপ্রিয়। সবাই এখন Facebook, Instgram, Youtube এ রিলস দেখতে পছন্দ করেণ। তাই প্রত্যেক প্রতিষ্টান চায় রিলসের মাধ্যমে প্রচারণা করতে। তাই রিলস এডিটরের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। আপনি চাইলে মোবাইলের যেকোনো ভিডিও এডিটর অ্যাপ দিয়ে রিলস এডিট করেও খুব ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে CapCut অ্যাপ দিয়ে অনেক ভালো রিলস এডিট করা যায়। 

Clever Learner এর ভিডিও এডিটিং কোর্সে রিলস এডিট করে কিভাবে ইনকাম করা যায় তার বিভিন্ন পদ্ধতি শিখানো হয়। 

৩) সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানাজমেন্টঃ এই কাজটি তুলনামূলক সহজ। বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্টান তাদের সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজ করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার খুঁজে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানাজারের কাজ হলো সব সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা, মেসেজের- কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়া, কন্টেন্ট প্লানিং ইত্যাদি। 

৪) সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ডিজাইনঃ সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের জন্য বিভিন্ন ধরণের ডিজাইন করতে হয়, বর্তমানে Canva দিয়ে মোবাইলে বিভিন্ন ধরণের ডিজাইন করা হয়ে থাকে, আপনি চাইলে বিভিন্ন প্রতিষ্টানের জন্য পোস্ট ডিজাইন করে freelancing করতে পারবেন  

৫) লিড জেনারেশনঃ সহজ কথায় লিড জেনারেশন মানে হলো বিভিন্ন বিজনেসের তথ্য সংগ্রহ করা, আপনি মোবাইলের মাধ্যমে freelancing করতে পারেন। তবে লিড জেনারেশনের এডবান্স কাজগুলো করতে কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ লাগবে। 

Clever Learner এর প্রত্যেক কোর্সে এরকম অনেক ইনকাম টিপস দেওয়া হয় যা অনেকেরই অজানা।

                        

FAQ

  • আপনাদের কোর্সে ভর্তি হবো কিভাবে ? – A: আপনি চাইলে আমাদের অফিসের নাম্বারে ফোন দিয়ে খুব সহজে ভর্তি হতে পারবেন অথবা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইনরোল করতে চাইলে প্রথমে যেকোনো নির্বাচন করুন তারপর Enroll Now এ ক্লিক করুন। এরপর Proceed to checkout এ চাপ দিয়ে ফরমে আপনার তথ্য দিয়ে Place order এ চাপ দিন। তারপর বিকাশের মাধ্যমে কোর্স ফি প্রদান করলেই কোর্সে ভর্তি হয়ে যাবেন। কোর্সের বিস্তারিত আপনার ড্যাশবোর্ডে পেয়ে যাবেন।

  • কোন কোন বিষয়ের উপর আপনাদের কোর্স আছে? – A: আমাদের মার্কেটিং, ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট এর উপর মোট ৯ টি প্রফেশনাল freelancing কোর্স রয়েছে।

  • আপনাদের কোর্স অন্যদের থেকে আলাদা কিভাবে? – A: আমাদের প্রত্যেকটি কোর্স একদম বেসিক থেকে শেখানো হয়, আর যারা কম্পিউটার সম্পর্কে কিছু জানেন না তাদের জন্য রয়েছে বেসিক কম্পিউটার ক্লাস। সপ্তাহে ৬ দিন অনলাইন-অফলাইন সাপোর্ট। তাছাড়া কোর্স শেষে ১ মাস চলবে জব হান্টিং ও freelancing ক্লায়েন্ট ফাইন্ডিং। ক্লায়েন্ট কমিউনিকেশনের জন্য থাকবে ইংরেজি চিট শীট এবং ইন্টারভিউ প্রস্তুতি ও রিজিউম রিভিউ।
  • কোর্সটি সম্পূর্ণ করতে কত দিন সময় লাগবে ? – A: কোর্স ৫-৭ মাসে শেষ হয়ে যাবে, এবং freelancing অথবা জব পেতে আরো কয়েক মাস লাগতে পারে তবে আপনি যদি কঠোর পরিশ্রমী হন তাহলে কোর্স চলাকালীনও কোনো কাজ পেয়ে যেতে পারেন।

  • কোর্স সম্পূর্ণ করার পর কি কোন সার্টিফিকেট দেওয়া হবে ? – A: জি প্রত্যেক freelancing কোর্স শেষে অনলাইন সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।

  • আপনারা কি শুধু অনলাইনে ক্লাস নেন? – A: জি না, আমরা অফলাইনেও আমাদের কম্পিউটাল ল্যাবে ক্লাস নিয়ে থাকি।

  • কোর্সে এনরোল করার জন্য কি কোন ধরনের শর্ত প্রযোজ্য? – A: তেমন কোনো শর্ত প্রযোজ্য নয় তবে কোর্সে ভর্তি হওয়ার পর নিয়মিত ক্লাস করতে হবে।

  • আমি কি মোবাইল দিয়ে কোর্স করতে পারবো  ? – A: জি freelancing  কোর্স মোবাইল দিয়ে করতে পারবেন, তবে প্রেক্টিসের জন্য আপনার একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ লাগবে।

  • কোর্স শেষে কি ইন্টার্ন এর ব্যাবস্থা আছে ? – A: আমাদের প্রত্যেকটি freelancing কোর্স শেষে সেরা ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আমাদের নিজস্ব সফটওয়্যার কোম্পানিতে থাকছে ইন্টার্নির করার সুযোগ এবং ইন্টার্নির শেষে থাকছে ফুল-টাইম freelancing বা কোর্স রিলেটেড চাকরি করার সুযোগ। শুধু তাই নয়, যারা ইন্টার্নির সুযোগ পাবেন না তাদের জন্যও রয়েছে জব প্লেসমেন্ট টিম, যারা আপনাকে অন্যান্য কোম্পানিতে ইন্টার্নির ও চাকরি পেতে সাপোর্ট করবেন।

  • কোর্সের সময় কি  প্রশিক্ষক এর সার্বক্ষনিক সহায়তা এবং পরামর্শ পাওয়া যায়? – A: জি, সপ্তাহে ৬ দিন অনলাইনে ও অফলাইনে ৮ ঘন্টা সাপোর্ট থাকবে।

সবার আগে আপনার কিছু জিনিস বা লক্ষ্য  সঠিক ভাবে সেট করে নিতে হবে। যেমন, আপনি এই মাধ্যমে কতটুকু কাজ করতে চান ? কতটা সময় দিতে চান ? আপনি কি পার্ট-টাইম ইনকাম করবেন না কি ফুল টাইম ক্যারিয়ার হিসেবে freelancing করবেন। কোন (niche) নিয়ে কাজ করবেন – আপনার নিজের কাজের বিষয়বস্তু সাবজেক্ট বা niche কি হবে সেটা নিয়ে ভাবতে হবে আপনাকে। আপনি যেকোনো একটি বিষয় নিয়ে কাজ পারবেন। যেমন, কন্টেন্ট রাইট, ওয়েব ডিজাইনিং, কোডিং এর কাজ, লগো ডিজাইন, SEO services, Video creating, ভিডিও ইডিটিং, কন্টেন্ট মার্কেটিং বা আরো অনেক কাজ নিয়ে আপনি শুরু করতে পারবেন।

Clever Learner

Clever Learner

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Post Categoreis